এরপর দুয়া, সকাল থেকে রাত পর্যন্ত যত কাজ করবে সে, সেইসব কাজের আগে পরের দুয়া, নামাজের পরের দুয়া, সকাল সন্ধার দুয়া ইত্যাদি সমস্ত দুয়া যেন তার মুখস্থ হয় আর সে যেন তা পালন করে। আদব ও দুয়া ছাড়া নামাজ ও রোজার প্রতিও যেন পুরোপুরিভাবে অভ্যস্ত হয়ে পরে।
কোরআন ও আল্লাহর জিকিরের প্রতি যেন খুব যত্নশীল হয়। বাচ্চার এই বয়স টা মা বাবার কাছে গোল্ডেন চান্সের মত। তাকে এক আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার। মায়ের ভুমিকা এতে বেশি থাকে তাই বলে বাবা বা সংসারের অন্য সদস্যরা যেন আবার নিজেকে দায়িত্বহীন মনে না করেন!
মনে রাখবেন একজন মানুষের শিকড় টা মজবুত হয় যত বেশি আল্লাহর সান্নিধ্যে থাকবে সে, আর এই সান্নিধ্য পেতে ইবাদাত থেকে বড় উপায় আর নেই! আর এই উপায়ে শিকড় মজবুত করে দিলে ইন শা আল্লাহ বাকী জীবন সে হিদায়েতের পথ চিনে চলতে পারবে ও তার আখিরাতের নাজাত সে হাসিল করতে পারবে। আপনার ভুলে যদি এইই হক তার আদায় না হয় হতে পারে সে দুনিয়াতে আল্লাহকে ভুলেই বেশিরভাগ সময় কাটাবে!
ইনশাআল্লাহ আগামী পর্বে আলোচনা করবো কিভাবে খারাপ কাজ থেকে নিরুৎসাহিত করবো ও খারাপ কাজ করে ফেললে বা করতেই থাকলে কিভাবে শাসন করবো …

Leave a Comment